নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে রয়েছে ফসল উৎপাদনে অপার সম্ভাবনা। তাই চাষ উপযোগী যেসব জমি খালি পড়ে আছে, সেগুলো চাষের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি জলাবদ্ধ স্থানগুলোও এর অন্তর্ভূক্ত করা প্রয়োজন। তা বাস্তবায়িত হলে দক্ষিণাঞ্চলে শস্যনিবিড়তা বাড়বে। কৃষকের জীবনমানেরও হবে উন্নয়ন। ১৫ জুলাই বরিশালে আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের হলরুমে ভাসমান কৃষির আধুনিক প্রযুক্তি বিষয়ক দুইদিনের কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার এসব কথা বলেন।
ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ, গবেষণা, সম্প্র্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্প আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বিমল চন্দ্র কুন্ডু। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএআরআইর পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন উইংয়ের পরিচালক ড. দিলোয়ার আহমদ চৌধুরী, ফরিদপুর অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. হারুন-অর-রশীদ, বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক ড. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শিকদার এবং ভাসমান কৃষি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিএই ঝালকাঠির উপপরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম, বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলিমুর রহমান, খুলনার আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মো. হারুন-অর-রশিদ, বানারীপাড়ার উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মাহফুজুর রহমান প্রমুখ। কর্মশালায় কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৭০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS