- আমাদের সম্পর্কে
- আমাদের সেবা
-
অন্যান্য কার্যালয়
বিভাগীয়/ উপজেলা কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
-
গ্যালারি
-
মতামত
-
আইসিটিতে এআইএস
- যোগাযোগ
- আমাদের সম্পর্কে
- আমাদের সেবা
-
অন্যান্য কার্যালয়
বিভাগীয়/ উপজেলা কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
-
গ্যালারি
-
মতামত
-
আইসিটিতে এআইএস
-
যোগাযোগ
কৃষি তথ্য সার্ভিস, আঞ্চলিক কার্যালয়, বরিশাল
নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বিনা উদ্ভাবিত আমন ধানের জাত পরিচিতি, চাষাবাদ পদ্ধতি, বীজ উৎপাদন এবং সংরক্ষণ বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষণ আজ (২২ মে) বরিশালের রহমতপুরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) উদ্যোগে এর ক্যাম্পাসে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালী যুক্ত ছিলেন বিনার মহাপরিচালক ড. মো. আবুল কালাম আজাদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিনার গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মাহবুবুল আলম তরফদার, উপপ্রকল্প পরিচালক ড. মোহাম্মদ আশিকুর রহমান, ভোলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিনার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ড. ছয়েমা খাতুন। বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নাজমুন নাহারের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিনার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মাহমুদ আল নূর তুষার, বাবুগঞ্জের কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার রোমানা শারমিন রিপা, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক, কৃষক বাহারুল গাজী প্রমুখ। প্রশিক্ষণে বিনার গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের আওতাধীন ৫০ জন কৃষক কৃষক অংশগ্রহণ করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, ফসল উৎপাদনে বীজের গুরুত্ব অপরিসীম। কেবল মানসম্মত বীজ ব্যবহারে ১০-২০ ভাগ ফলন বেড়ে যায়। যেহেতু শতকরা ৭০ ভাগ বীজ কৃষক পর্যায়ে উৎপাদিত হয়। তাই বীজ সংরক্ষণ বিষয়ে তাদের প্রশিক্ষিত করা দরকার। আর তার আলোকেই আজকের এই আয়োজন।
উল্লেখ্য, আমন মৌসুমে বিনাধান-২০ এবং বিনাধান-২৬ বরিশাল অঞ্চলের জন্য যথেষ্ট উপযোগী জাত। এর মধ্যে বিনাধান-২০ জিংকসমৃদ্ধ। আর বিনাধান-২৬ ব্যাকটেরিয়াল লীফ রোগ প্রতিরোধী। এর ফলন ৬.০- ৬.৫ টন। দেরীতেও রোপণ করা যায়। লবণাক্ত ছাড়া প্রায় সব ধরনের জমিতে চাষযোগ্য।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস
কারিগরি সহায়তায়:
সফটওয়্যার তৈরি:
