- আমাদের সম্পর্কে
- আমাদের সেবা
-
অন্যান্য কার্যালয়
বিভাগীয়/ উপজেলা কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
-
গ্যালারি
-
মতামত
-
আইসিটিতে এআইএস
- যোগাযোগ
- আমাদের সম্পর্কে
- আমাদের সেবা
-
অন্যান্য কার্যালয়
বিভাগীয়/ উপজেলা কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
-
গ্যালারি
-
মতামত
-
আইসিটিতে এআইএস
-
যোগাযোগ
কৃষি তথ্য সার্ভিস, আঞ্চলিক কার্যালয়, বরিশাল
নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান বলেন, ধানের চারা হাত দিয়ে লাগালে অনেক সময় ব্যয় হয়। তবে মেশিনের সাহায্যে রোপণ করলে শুধু সময়ই সাশ্রয় হয় না, পাশাপাশি অর্থ এবং শ্রম কম লাগে। তাই এই ধরনের যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে। সমলয় পদ্ধতির এই চাষাবাদ অত্যন্ত কার্যকরী। সবাই একসাথে চাষ করলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। তাই ধানসহ অন্যান্য ফসল আবাদে তরুনদের এগিয়ে আসা দরকার। আর তা বাস্তবায়ন হলে ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক হবে। তিনি ২১ জানুয়ারি সদর উপজেলার ছত্রকান্দায় রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে বোরোধানের চারা রোপণ উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, একটা সময় ছিল গ্রামের কোনো কোনো মানুষকে একবেলা খেয়েই থাকতে হতো। এখন ঘরে চাল নেই এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। ফসলের উৎপাদন বাড়ার কারণেই তা সম্ভব হয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিস আয়োজিত এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উপপরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম। সভাপতিত্ব করেন উপজেলার সহকারী কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আন্তর্জাতিক ভুট্টা ও গম উন্নয়ন কেন্দ্রের (সিমিট বাংলাদেশ) বরিশাল অঞ্চলের হাব ম্যানেজার হীরা লাল নাথ, ডিএইর অতিরিক্ত উপপরিচালক ইসরাত জাহান মিলি, উপজেলা কৃষি অফিসার আলী আহম্মদ, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের সিনিয়র সহকারী পরিচালক সুব্রত দেউরী, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মাহমুদ আলম জমদ্দার, কৃষক আবুল কালাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে দুই শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।
৫০ একর বিশিষ্ট এই সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান চাষাবাদের জন্য উপজেলা কৃষি অফিসের মাধ্যমে ৫৪ জন কৃষককে বিনামূল্যে ৬০০ কেজি ধানের উৎপাদিত চারা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ৪.৫ টন ইউরিয়া, ২ টন ডিএপি এবং এমওপি দেওয়া হয়েছে ২.৫ টন। বরিশাল বিভাগে ১৩ উপজেলায় এই কার্যক্রম চলমান আছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস
কারিগরি সহায়তায়:
সফটওয়্যার তৈরি:
